All Posts

সে

কখনো সে মেঘলা আকাশ, কখনো সে নীল, কখনো সে দূরের মানুষ, আবার অন্তমিল।।

একটি গণপাঠাগার

কোন কিছু সঠিকভাবে মেনে চলার জন্য সবচেয়ে যে বড় বাধাটি কাজ করে সেটি হচ্ছে জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা। কারন কোন কিছু মেনে চলার জন্য আমাদেরকে সর্বপ্রথম জানতে হয় সেটি কিভাবে করতে হবে। ঠিক তেমনিভাবে আমরা যদি ইসলামের অনুশাসনগুলো মেনে চলতে চাই তাহলে আমাদেরকে সর্বপ্রথম জানতে হবে সেগুলো কি এবং কিভাবে মানতে হবে। কিন্তু আমরা যারা আমাদের পিতা-মাতা মুসলিম হওয়ার কারনে নিজেদেরকে মুসলিম বলে দাবি করি তাদের অধিকাংশই সঠিক ইসলাম সম্পর্কে বেখবর। আমাদের অধিকাংশই ইসলাম বলে সেই সব রীতিনীতিকেই বুঝি যেগুলো আমাদের বাপ-দাদারা বছরের পর বছর ধরে পালন করে আসছে। হয়তো কখনো জানতে চেষ্টা করিনি সেগুলোর উৎস কি। দুঃখের বিষয় এই উপমহাদেশে ইসলামের সাথে এমন কিছু দেশীয় সংস্কৃতি যুক্ত হয়েছে যেগুলোকে ইসলামের মধ্যে গণ্য করা যায় না। তাই সঠিক ইসলাম জানার জন্য জ্ঞান অর্জনের কোন বিকল্প নেই।

গিট : একাধিক রিমোট রিপোজিটরির সাথে সংযোগ - পর্ব-৬

একই রিপোজিটরিতে একাধিক ডেভেলপার কাজ করলে একজন ডেভেলপার অন্য একজন ডেভেলপারের কাজ pull করার প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়াও admin যখন কোন ডেভেলপারের কাজ পর্যবেক্ষণ করবেন তখন ঐ ডেভেলপারের রিপোজিটরির সাথে admin এর রিপোজিটরির সংযোগ দিতে হবে। চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে রিমোট রিপোজিটরির সাথে সংযোগ দেয়া যায়। রিমোট রিপোজিটরির সাথে সংযোগ দেয়ার জন্য আমাদেরকে git remote কমান্ডটি ব্যবহার করতে হবে। সম্পূর্ণ কমান্ডটি নিচে দেয়া হলো- git remote add name server-address এখানে name এর জায়গায় আপনি রিমোট রিপোজিটরিটিকে যে নামে ডাকতে চান সে নাম হবে। server-address এর জায়গায় রিমোট রিপোজিটরিটির address দিতে হবে। ধরুন আমরা একটি কেন্দ্রীয় রিপোজিটরি তৈরি করলাম যার নাম হচ্ছে rms এবং রিপোজিটরিটির address হচ্ছে https://bitbucket.

গিট : একই রিপোজিটরিতে একাধিক ডেভেলপার - পর্ব-৫

সাধারণত আমরা যখন কোন প্রজেক্ট বা রিপোজিটরি নিয়ে একটি টিমে(team) কাজ করি তখন প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনাটা একটু জটিল হয়ে যায়। বিশেষ করে একই ফাইলে একাধিক ডেভেলপার কাজ করা। এই সমস্যার সমাধানের জন্য গিট যে পদ্ধতি ব্যবহার করেছে তা এক কথায় অসাধারণ। কোন কাজ অথবা কোড না হারিয়েই একই ফাইলে কাজ করতে পারবেন অসংখ্য ডেভেলপার। একটি রিপোজিটরি নিয়ে অসংখ্য ডেভেলপার বিচ্ছিন্নভাবে কাজ করলেও সবাই সংযুক্ত থাকতে পারবেন গিট এর মাধ্যমে। কথাটা শুনতে খাপছাড়া মনে হলেও এটাই সত্যি। তাহলে দেরি না করে চলুন দেখা যাক কিভাবে একই রিপোজিটরিতে অসংখ্য ডেভেলপার কাজ করতে পারবেন। আমরা এখানে যে পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো তা অধিকাংশ ওপেনসোর্স(opensource) রিপোজিটরিতে ব্যবহার করা হয়।

গিট : বিদ্যমান রিমোট রিপোজিটরি নিয়ে কাজ করা - পর্ব-৪

অনলাইনে গিট রিপোজিটরি সংরক্ষণ করে রাখার জন্য কিছু সার্ভার রয়েছে। যাদের মধ্যে github, bitbucket অন্যতম। এই সব সার্ভারে সংরক্ষিত রিপোজিটরিগুলোকে রিমোট রিপোজিটরি বলা হয়। আপনি সাইটগুলোতে প্রবেশ করে আপনার নিজস্ব রিপোজিটরি তৈরি করতে পারবেন। একটি রিমোট রিপোজিটরি তৈরি করার পর আপনাকে সাধারণত আপনার লোকাল কম্পিউটার থেকেই সেগুলোকে সম্পাদনা করতে হবে। সম্পাদনা শেষে আবার রিমোট রিপোজিটরিতে আপলোড করে দিতে হবে। চলুন দেখা যাক, গিট ব্যবহার করে কিভাবে আমরা একটি রিমোট রিপোজিটরিকে সম্পাদনা করতে পারি।

গিট : অফলাইন রিপোজিটরি নিয়ে কাজ করা - পর্ব-৩

অফলাইনে গিট রিপোজিটরি ব্যবহার করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন ১. cd ব্যবহার করে আপনার রিপোজিটরিতে প্রবেশ করুন। ধরুন, আপনি যদি একটি routine management system তৈরি করতে চান এবং আপনার রিপোজিটরি ফোল্ডারের নাম যদি rms হয় তাহলে cd কমান্ড দিয়ে rms ডিরেক্টরিতে প্রবেশ করুন। ২. এখন git init কমান্ড লিখুন। এতে করে আপনার রিপোজিটরিটি গিট ব্যবহারের উপযোগি হবে এবং .git নামে একটি লুকানো ফোল্ডার তৈরি হবে। আপনার রিপোজিটরিতে .git ফোল্ডারটি তৈরি না থাকলে আপনি গিটের কমান্ডগুলো কাজে লাগাতে পারবেন না।

বিয়ে

“পরিবার ও পারিবারিক জীবন” মাওলানা মুহাম্মদ আবদুর রহীমের একটি অসাধারণ বই। এতে এতবেশি তথ্য প্রমাণ দেয়া হয়েছে যে আমি আশ্চর্য হয়েছি। আমি শুধু বিয়ের অধ্যায়টাই পড়েছি। অনেক কিছু শিখেছি। আপনাদের সাথে কিছু বিষয় শেয়ার করছি… ১. ছেলে-মেয়ে বালেগ হলেই পিতামাতা তাদের বিয়ের ব্যবস্থা করা উচিত ২. দারিদ্রতা বিয়ের প্রতিবন্ধক হতে পারে না। ৩. বিয়ের কুফুর(সমতা ও সাদৃশ্য) ক্ষেত্রে দ্বীনদারীকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। ৪. বিয়ের উদ্দেশ্যে ছেলে সরাসরি মেয়েকে অথবা মেয়ে সরাসরি ছেলেকে প্রস্তাব দিতে পারে।

আমার লেখা স্লোগানসমূহ

স্বপ্নগুলো আকাশ পানে উড়িয়ে দিলাম আজ, জরা-জীর্ণতা পেছনে ফেলে নিলাম নতুন সাজ।। (সারগাম বিজয় উৎসব-২০০৯)নতুনের সন্ধানে এসো সবে তুলি রব, ভুলে যাই গ্লানিময় বিষাদের স্মৃতি সব।। (বাংলা নববর্ষ উদযাপন-১৪১৭)ইট-পাথরের বন্ধন ভেঙ্গে মুক্ত স্বাধীন পথে, চলো সবে হারিয়ে যাই সমুদ্র সৈকতে।। (শিক্ষা ভ্রমণ-২০১০)তপ্ত পৃথ্বির বক্ষ পটে তুলে নব উচ্চারন, যুক্তি দিয়ে মুক্তির দ্বার করি মোরা উন্মোচন।। নিয়ম মানে না নতুনের কবি, নিয়ম করে আবিষ্কার, আলোক শিখা জ্বালায় সেথা, যখন যেথায় অন্ধকার।।

গিট : ইন্সটল ও কনফিগার করা - পর্ব-২

গিট নিয়ে কাজ শুরু করার জন্য আপনার কম্পিউটারকে গিট ব্যবহার উপযোগী করে নিতে হবে। সেজন্য আপনার কম্পিউটারে গিট ইন্সটল(install) করতে হবে। চলুন দেখে নেয়া যাক, কিভাবে গিট ইন্সটল এবং কনফিগার(configure) করে নিতে হয়। Windows: ১. গিট প্যাকেজটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। ২. ডাউনলোড করা ফাইলটি ক্লিক করে ইন্সটল করে নিন। Linux: Linux এর বিভিন্ন ডিস্ট্রো এর জন্য গিট ইন্সটল পদ্ধতি বিভিন্ন রকম। কিন্তু খুবই সহজ। ডিস্ট্রো অনুযায়ী terminal-এ নিচের কমান্ডগুলো লিখুন।

ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম – গিট (git)-পর্ব-১

গিট নিয়ে কাজ শুরু করার আগে আসুন জেনে নেই, ভার্সন কন্ট্রোল কি? ভার্সন কন্ট্রোল (Version Control) : ভার্সন কন্টোল হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যা আপনার প্রজেক্টের(project) বিভিন্ন সময়ের পরিবর্তনগুলো সংরক্ষণ করে রাখে। ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেমের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রজেক্টের পূর্বের যে কোন সময়ের স্থিতীশীল অবস্থায় ফিরে যেতে পারবেন। গিট(git): গিট হচ্ছে একটি ওপেনসোর্স(open source) ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম। এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী যতবার তার পরিবর্তনগুলো কমিট(commit) করবে ততবার গিট তার সম্পূর্ণ ফাইল সংরক্ষন করে রাখবে। গিট এর একটি বড় সুবিধা হচ্ছে একটি প্রজেক্ট নিয়ে অসংখ্য ডেভেলপার(developer) একই সময় কাজ করতে পারে। আপনি চাইলে ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও কাজ করতে পারবেন।