Posts List

গিট : অফলাইন রিপোজিটরি নিয়ে কাজ করা - পর্ব-৩

অফলাইনে গিট রিপোজিটরি ব্যবহার করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন ১. cd ব্যবহার করে আপনার রিপোজিটরিতে প্রবেশ করুন। ধরুন, আপনি যদি একটি routine management system তৈরি করতে চান এবং আপনার রিপোজিটরি ফোল্ডারের নাম যদি rms হয় তাহলে cd কমান্ড দিয়ে rms ডিরেক্টরিতে প্রবেশ করুন। ২. এখন git init কমান্ড লিখুন। এতে করে আপনার রিপোজিটরিটি গিট ব্যবহারের উপযোগি হবে এবং .git নামে একটি লুকানো ফোল্ডার তৈরি হবে। আপনার রিপোজিটরিতে .git ফোল্ডারটি তৈরি না থাকলে আপনি গিটের কমান্ডগুলো কাজে লাগাতে পারবেন না।

গিট : ইন্সটল ও কনফিগার করা - পর্ব-২

গিট নিয়ে কাজ শুরু করার জন্য আপনার কম্পিউটারকে গিট ব্যবহার উপযোগী করে নিতে হবে। সেজন্য আপনার কম্পিউটারে গিট ইন্সটল(install) করতে হবে। চলুন দেখে নেয়া যাক, কিভাবে গিট ইন্সটল এবং কনফিগার(configure) করে নিতে হয়। Windows: ১. গিট প্যাকেজটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। ২. ডাউনলোড করা ফাইলটি ক্লিক করে ইন্সটল করে নিন। Linux: Linux এর বিভিন্ন ডিস্ট্রো এর জন্য গিট ইন্সটল পদ্ধতি বিভিন্ন রকম। কিন্তু খুবই সহজ। ডিস্ট্রো অনুযায়ী terminal-এ নিচের কমান্ডগুলো লিখুন।

ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম – গিট (git)-পর্ব-১

গিট নিয়ে কাজ শুরু করার আগে আসুন জেনে নেই, ভার্সন কন্ট্রোল কি? ভার্সন কন্ট্রোল (Version Control) : ভার্সন কন্টোল হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যা আপনার প্রজেক্টের(project) বিভিন্ন সময়ের পরিবর্তনগুলো সংরক্ষণ করে রাখে। ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেমের মাধ্যমে আপনি আপনার প্রজেক্টের পূর্বের যে কোন সময়ের স্থিতীশীল অবস্থায় ফিরে যেতে পারবেন। গিট(git): গিট হচ্ছে একটি ওপেনসোর্স(open source) ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম। এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী যতবার তার পরিবর্তনগুলো কমিট(commit) করবে ততবার গিট তার সম্পূর্ণ ফাইল সংরক্ষন করে রাখবে। গিট এর একটি বড় সুবিধা হচ্ছে একটি প্রজেক্ট নিয়ে অসংখ্য ডেভেলপার(developer) একই সময় কাজ করতে পারে। আপনি চাইলে ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াও কাজ করতে পারবেন।